প্রিয় সিলেট নিউজডেস্ক:তরুণ নাট্যকর্মী ও সংগঠক অনন্যা বিশ্বাস। এই শহরে জন্ম নিয়েছেন কত ক্ষঁণজন্মা কৃত্তিমান ব্যক্তি। অনেক জ্ঞানীগুণী সূফী সাধক। কর্মীমানুষ সবাই হয় না, কেবল তারাই হয় যারা সমাজ সচেতন। এ ধরনের লোকেরা সমাজের, দেশের, জাতির অমূল্য সম্পদ। সেই গুনে গুণান্বিত তারুণ্যের অহংকার, নাট্যকর্মী অনন্যা বিশ্বাস। ২৮ জানুয়ারি ২০০৯ইং সালে তার জন্ম হয়। তিনি সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা।তিনি সিলেটের দেশ থিয়েটার, সিলেটের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ও দেশ যুব সংগঠন সিনিয়র, সদস্য কাজ করে যাচ্ছেন। পিতা অরকুমার বিশ্বাস ও শীমা রানী বিশ্বাসের সুযোগ্য কন্যা তরুণ এই নাট্যকর্মী ও একজন সংগঠক অনন্যা বিশ্বাস। তিনি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, আমার শত ব্যস্থতার মাঝে ও আরেকটি কাজ হচ্ছে, নবীন-প্রবীন, জ্ঞানী-গুণীকে যথাযত মূল্যায়ন করা। প্রবাদে আছে, যে গুণীজনকে সম্মান করেনা, সে কখন ও সম্মানী হতে পারে না? অনন্যা বিশ্বাস এসএসসি পরীক্ষার্থী ও মধ্যবিত্ত ঘরের কন্যা সন্তান হলেও সে দেশে, সমাজে এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গণে সুপরিচিত। তিনি সিলেটের যোগ্য, দক্ষ একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে সবার কাছে জানা চেনা। সে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সক্রীয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ সব সামাজিক সংগঠনে তার ভূমিকা ও উল্লেখযোগ্য। তার ১ ভাই ও ২ বোন সহ অনেক আত্মীয় স্বজন রয়েছে।যে কথা বলতে হয়, আজকের লেখাটি শেষ করতে চাই শুরু দিকের কথাগুলোর সার-সংক্ষেপ বিশ্লেষন করার মাধ্যমেই, সেটা হচ্ছে আমরা যদি সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদের ছেলে-মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার বিকল্প কিছুই নেই। কেননা, শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা নিজেদের সার্বিক পরিস্থিতি উন্নয়নের পাশাপাশি আশাপাশের অনেককেই সাবলম্বী হতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করতে পারে এবং সহায়তা করতে পারে। সুতরাং, আমাদের সকলের উচিত, আমাদের সম্ভাবনাময় ছেলে-মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে গড়ে তোল এবং সাধ্যমতোন সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রদান করার চেষ্টা অব্যহত রাখা।
লেখক- মোঃ কামাল